ফাইল ফটো
রশ্ন: ইউরোপের বাজারে জনশক্তি রফতানির অনেক সম্ভাবনা আছে, আমরা সেই মার্কেট ধরতে পারছি না। এর মূল কারণ কি বলে আপনি মনে করেন ?
উত্তর: ইউরোপের বাজার ধরতে যে যোগ্যতার দরকার আছে, যে দক্ষ মানুষের দরকার তাতে আমাদের ঘাটতি আছে। কয়েকটা দেশ আছে, যারা মাঝে মধ্যে স্বল্প দক্ষ মানুষের ব্যপারে সার্কুলার দেয়, আমরা দেখি মাঝে মাঝে, কিন্তু সেগুলো সাময়িক ভিসা, স্বল্প মেয়াদের। ফার্মিং বা অন্য কোন সিজনাল কাজের জন্য। মধ্যস্বত্ত্বাভোগীরা বা দালাল যেভাবে বুঝায়, আমার অনেকের মধ্যে এই মানসিকতা আছে আমরা যখন অনেক টাকা খরচ করে যাবো তখন ফার্মানেন্ট ব্যবস্থার জন্যই যাবো। ফার্মানেন্ট ব্যবস্থার জন্য যেতে হলে তার প্রক্রিয়া অনেক লম্বা। অনেককে আবার বুঝানো হয় দুই নাম্বারি পথে চেষ্টা করো।
রিসেন্ট একটা ট্রেন্ড দেখা গেছে এসাইলাম। এসাইলাম যাওয়ার প্রক্রিয়া হচ্ছে নিজের দেশে যদি রাজনৈতিক সংকট দেখা দেয়, জীবনের ঝুঁকি তৈরি হয় তখন অন্য একটা দেশে এসাইলাম চাওয়া হয়। এরজন্য অনেক কাগজপত্র দিতে হয়। এসাইলাম থেকে পরে ধীরে ধীরে স্থায়ী হতে চেষ্টা করে।
ইউরোপের কোন একটা ভিসা যদি কেউ পায়, তার মানসিকতার মধ্যেও থাকে বা তাকে বুঝানো হয় যে, ভিসা তো হয়ে গেছে। ওখন সে ওই সময়ের মধ্যে এক দেশ থেকে অন্য দেশে পালিয়ে যেতে হবে। এই পালিয়ে যাওয়াটা হচ্ছে অনিয়মিত বা অনৈতিক। এটার কারণে যেটা হয়, ইউরোপের কোন একটা বাজার শুরু হলে আবার বন্ধ হয়ে যায়। ওই দেশগুলো যেহেতু ডাটাবেইজড, ওদের ইমিগ্রেশনে ডাটাগুলো অনেক সিকিউরড, সুপরিকল্পিত; কোন না কোন সময় এক জায়গায় তথ্যগুলো চলে আসে। কোন দেশের মানুষ, প্রথমে কোন দেশে গিয়েছে, তার পর কোন দেশে গেছে এই তথ্যগুলো তারা পেয়ে যায় এবং কোন দেশের মানুষ তা আডেনটিফাই হয়ে যায়। একটা সময় বেরিয়ে যায, কোন সময় বাংলাদেশের একটা মানুষ গিয়েছিল, কোন ভিসায় গিয়েছিল, এর মেয়াদ কতো দিন ছিল।
এই প্রক্রিয়ার কারণে ইউরোপের শ্রমবাজারটা বৃদ্ধি পেতে গিয়েও আবার সংকুচিত হয়ে যায়। অথবা একটা দেশে শুরু হয়, আর একটা দেশে বন্ধ হয়ে যায়। এই তো গেল দুইটা দিক, এসাইলাম আর কর্মী ভিসার দিক।
আর একটা হচ্ছে স্টুডেন্ট ভিসা। স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে গেলেও মানসিকতা সেই একই রকম, যেখানে যাবো, আল্টিমেটলি সেখানে থেকে যাবো। যারা পড়ালেখায় ভালো, যে সাবজেক্টগুলো এখনকার সময় চলে, যেমন কম্পিউটার সাইন্স হতে পারে, বিজ্ঞানের কোন একটা বিষয় হতে পারে , অথবা খুব মেধাবী যারা, তাদের জন্য সুযোগ অন্যরকম। ওই দেশও চায় যে, মেধাবীরা তাদের দেশে থেকে যাক, কাজ করুক। আশির দশকে অনেকে আমেরিকায় বা অস্ট্রেলিয়ায় গেছেন, যারা পড়ালেখা অনেক ভালো, মেধাবী। তারা একাডেমিক লাইনে হয়তো কাজ করেছেন, অথবা গবেষণার লাইনেও কাজ করেছেন। পরবর্তীতে আমরা শুনি যে, বাংলাদেশি এজন অনেক সম্মানের সাথে কাজ করছেন। পড়াশুনায় এক্সেলেন্ট না হল আল্টিমেটলি যেটা হয়, পড়ালেখায় শেষ হলে তারা কোন না কোন কাজের মধ্যে যুক্ত হয়ে যান।
ইউরোপের মার্কেটটা বাংলাদেশি হিসেবে যদি কনসিডার করতে হয়, তাকে গ্লোবাল যে অভিবাসী স্টান্ডার্ড আছে, দক্ষতার ও কম্পিটিশনের জায়গাটা বিবেচনায় নিতে হবে। শ্রমের দিকে থেকেও যদি বলি, টেম্পরারি কাজের জন্যও যেতে চাই, আশপাশের দেশের সঙ্গে তুলনামূলকভাবে আমাদের জন্য কঠিন হয় এই জন্য যে, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার বেসিক কিছু জায়গাগুলোতে আমরা দুর্বল। যেমন, ইংরেজি ভাষার দক্ষতা। এটা ঠিক, একটা এলাকায় থাকতে থাকতে একটা সময় রপ্ত হয়ে যায়। প্রাথমিকভাবে ইংরেজিটা দরকার হয়, একটা মানুষ যখন নতুন যাচ্ছে, তা সে যে দেশেরই যাক প্রাথমিক কর্মক্ষেত্রে তাকে কমিউনিকেট করতে পারতে হবে। এই বিবেচনায় বাংলাদেশিরা সেভাবে গুরুত্ব পাচ্ছে না। তারা মনে করছে একই বেতনে বা বেতন একটু বাড়িয়ে দিলে দক্ষ লোক পাবো, ভাষার দিক থেকেও দক্ষ লোক পাবো। তুলনামূলকভাবে আমরা সেখানে মার খাচ্ছি। ইউরোপের বাজারটা ধরতে হলে সমাগ্রিকভাবে শিক্ষা ব্যবস্থার একটা উন্নতি লাগবে। আর সেকেন্ডারি লেভেল থেকে আধুনিক শিক্ষার জায়গায়টায় যেতে হবে। বই পড়িয়ে, গ্রামার শিখিয়ে যেভাবে ইংরেজি শেখানো হয় তাতে খুব একটা ফল পাওয়া যায় না। যদিও এখন অনেকভাবে ভাষা শেখার সুযোগ আছে। সার্বিকভাবে শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে, সাটেইন লেভেল পর্যন্ত শিক্ষা নিয়ে যাচ্ছে কি না দখেতে হবে। যে ওয়ার্কার যাচ্ছে তাদের অনেকেরই হায়ার এডুকেশন থাকে না, কোন মতে একটা ডিগি নিয়ে যাচ্ছে। ইউরোপের বাজারে যারা যাচ্ছে হায়ার এডুকেশন তাদের থাকে না, বড়জোর ডিগ্রি, কোন মতে একটা ডিগ্রি নিয়ে যাচ্ছেন। ভালো স্টুডেন্ট না হলে সেটা কায়িক শ্রমে হোক, মেধার কাজে হোক ভালো করতে পারবে না। এটা নিশ্চিতভাবে বলা যেতে পারে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার দুর্বলতার কারণে আমারা ইউরোপের বাজার ধরতে পারছি না। আমরা টেনিকাল এডুকেশনকে মেইনস্ট্রিম এডুকেশনের মধ্যে রাখতে চাই না। এটা যেহেতেু আমাদের এডুকেশন ব্যবস্থার মধ্যে নাই তখন ছোটবেলা থেকে আমরা মনে করি এই কাজগুলো সাটেইন পিপুলের কাজ। এবং আমরা শেণি বিভাজনের মধ্যে শ্রমটাকে চিন্তা করি।
প্রশ্ন: ইউরোপে অবৈধ অভিবাস একটা বড় সমস্যা। রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে না গিয়ে অবৈধ পথে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। এই পথে অনেক ঝুঁকি, তবু যাচ্ছে। এর থেকে বেরিয়ে আসার পথ কি?
সরকারের দিক থেকে দীর্ঘমেয়াদে একটা পরিকল্পনা করতে হবে। আমাদের একটা শিক্ষিত জনগোষ্ঠী তৈরি করতে হবে, যারা প্রস্তুত থাকবে ইউরোপ আমেরিকায় যাওয়ার জন্য। আর একটা দিক হচ্ছে যে অসাধু চক্র রয়েছে, শর্ট টার্মে তাদেরকে রেগুলেট করতে হবে। তাদেরকে রেগুলেট করতে আন্তর্জাতিক কো-অপারেশন লাগবে। অপরাধী চক্র যারা থাকে তারাও মানুষকে ভুলিয়ে ভালিয়ে বিভিন্ন দেশের ব্যবস্থা করে দেয়, তারা কিন্তু পথ দেখিয়ে দেয় কোন পথে যাবে, কোথায় থাকবে। এটা মোকাবেলা করতে হলে আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক কাজ করতে হবে। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সমন্বয় লাগবে। অধিকাংশ ক্ষত্রে যা হয়, কিছু কাজ হয় তা প্রকল্পভিত্তিক, ইউএন বা বিভিন্ন সংস্থা ফান্ড যোগাড় করে তারা প্রকল্পভিত্তিক কাজ করে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারা সফল হয়েছে। ইন্টারপোল থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থার সহযোগিতা নিয়ে মাঝে মাঝে চক্রগুলোকে তারা কন্ট্রোল করতে পারে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে সফল হয়েছে। যেহেতেু সেগুলো প্রকল্পভিত্তিক তাই নিয়মিত চলে না। অসাধু নেটওয়ার্ক তো সবসময় সক্রিয় থাকে, ওই নেটওয়ার্কে বিভিন্ন দেশের নাগরকিরা থাকে। আমাদের দেশের আইন দিয়ে, আমাদের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনির সদস্য দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা পুরোপুরি সম্ভব হবে না। কিছুটা সম্ভব যা আমাদের দেশের সীমানার মধ্যে আছে। অন্য দেশের সীমানার মধ্যে যেগুলো আছে সেসব ওইসব দেশের ইমিগ্রেশের সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে কয়েকটি রুট বেশি ব্যবহৃত হয়। সেই কয়েকটা দেশের ইমিগ্রেশনের সঙ্গে আমাদের চুক্তি থাকতে পারে। আমাদের সিভিল এভিয়েশনের পক্ষ থেকে পার্মানেন্টলি স্টেশন করা যেতে পারে। যেমন দুবাই, দুবাই একটা হাব। দুবাই হয়ে লিবিয়াতে যাচ্ছে। কেউ যদি ট্যুরিস্ট ভিসা নিয়েও যেতে চায় তার ব্যাপারে এলার্ম বেল থাকা দরকার। তার কাছে জানতে হবে, কোথায় যাচ্ছে, কেন যাচ্ছে। অনেক সময় তাকে শিখিয়ে দেয়া হয় যে, সে যেন সত্যি কথা না বলে। সে বলবে যে দুবাই যাচ্ছে। সে তো রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে যাচেছ না।
আর একটা হচ্ছে যেসব দেশে যাওয়ার সম্ভাবনা নাই, বা যাওয়া কঠিন সেসব দেশ সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। পাশাপাশি ইউরোপের অনেক দেশে আমাদের কর্মী প্রেরণের সম্ভাবনা আছে। পূর্বইউরোপের অনেকগুলো দেশে সম্ভাবনা আছে, কেননা আরো উন্নত কাজের জন্য তাদের দেশের অনেকে উইরোপের অনেক দেশে চলে যায়। এইসব দেশে এক ধরনের চাহিদা তৈরি হয়। এইসব সম্ভাবনাময় যে সব দেশে দূতাবাস নেই সেইসব দেশে দূতাবাস স্থাপন করা যেতে পারে। আবার ওইসব দেশের এম্বাসিও আমাদের দেশে নেই। ভারত হয়ে আমাদের যেতে হয়। সেসব দেশে শ্রমিকরা বিপদে পড়লে দেখভাল করার অভিভাবক থাকা দরকার। পররাষ্ট্রনীতির মধ্যে বিষয়গুলো আনা দরকার, এটা কেবল প্রবাসী শ্রমমন্ত্রণালয়ের কাজ নয়। যেসব দেশে বাংলাদেশিরা অবৈধভাবে প্রবেশ করে, অথবা সেসব দেশে বাংলাদেশিদের কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা আছে এটা বিবেচনা করে সেখানে ছোট করে হলেও কিছু কর্মকর্তা নিয়োগ করা যেতে পারে, যাতে বিপদেপড়া লোকদের সহায়তা করা যায়, আর বৈধভাবে কাজ করার বিষয়ে সরকারের সঙ্গে নেগশিয়েট করা যায়।
রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো অনেক সময় ইউরোপের কোন কোন দেশ থেকে কিছু ভিসা সংগ্রহ করে। সেগুলোও মনিটরিং করা দরকার, তার কার সঙ্গে কথা বলেছে, ভিসাগুলো ঠিক আছে কিনা, কাগজপত্র ঠিক আছে কিনা। এটা মনিটরিং করা সরকারের দায়িত্ব, একটা সমন্বয়ের দরকার। সবসময় কর্মী হিসেবে যাচ্ছে সেটাও নয়। ইউরোপের অনেকে দেশে সটুডেন্ট ভিসায় অনেকে যাচ্ছে, এর জন্য এডুকেশনের কাগজপত্র দেখাতে হয়। আইএলও একসময় তদন্ত করে অনেক ভুয়া কাগজপত্রের বিষয়ে দেখতে পেয়েছে। সিভিল এভিয়েশন, শিক্ষাপমন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে দেখা যেতে পারে, কাগজপত্রগুলো ঠিক আছে কিনা। ইউরোপভিত্তিক আমাদের একটা কো-অডিনেশন থাকা দরকার, অন্যান্য দেশের ক্ষেত্রেও থাকা দরকার। ইউরোপের ব্যাপরে বেশি দরকার এই জন্য যে, ইতালি বা অন্যান্য দেশে অবৈধ অভিবাসীদের মধ্যে বাংলাদেশীদের নাম বেশি চলে এসেছে। তার পরে থাকে পাকিস্তান, আফগানিস্তানের নাগরিকদের নাম। অথচ রাজনৈতিক দিক থেকে, অথনৈতিক দিক থেকে, সামাজিক দিক থেকে পাকিস্তান, আফগানিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক ভিন্ন।
প্রশ্ন: আমাদের এখানে অনেক ট্রেনিং সেন্টার গড়ে উঠেছে। কিন্তু চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ কর্মী গড়ে তুলতে পারছি না। এ ক্ষেত্রে কি করণীয়?
উত্তর: এই ক্ষেত্রে ওইসব দেশের এমপ্লয়রা এসে সরাসরি ট্রেনিংএর ব্যবস্থা করতে পারে। তাদের কি ধরনের লোক দরকার সেটা তারা সিলেক্ট করতে পারে। প্রয়োজনে সরকারের ট্রেনিং সেন্টারগুলোতে ওইসব দেশের ট্রেইনার এনে টেনিংএর ব্যবস্থা করা যেতে পারে। সরকারি বেসরকারি উভয়ভাবে হতে পারে। ওদের সরকারের সঙ্গে আলাপ করতে পবে, যে, তোমাদের ট্রেইনার এসে আমাদের ট্রেইনারকে প্রশিক্ষণ দিতে পারে, এতে করে আমরা ইউরোপের জন্য দক্ষ কর্মী তৈরি করতে পারি।
প্রশ্ন: জাপানের ব্যাপারে কি বলবেন?
উত্তর: জাপানের ক্ষেত্রে প্রধান সমস্যা ভাষা। আমরা যে প্রক্রিয়ায় ভাষা শেখাই তা যথেষ্ট নয়। লিসেনিয়ের একটা স্কিল আছে, ভাষাটা আমি শুনে বুঝতে পারছি কি না। আমাদের এখানে যা হয়, বইয়ে কিছু লেখা থাকে সেগুলো পড়ানো হয়, এটা পুরানো ধাচের। আধুনিক পদ্ধতির মাধ্যমে শেখানো দরকার।
এটা তো ভাষাগত দিক, আর একটা দিক হচ্ছে ওভারঅল স্কিলের একটা দিক, সেখানে যে কাজ সে কাজের উপযুক্ত করে দক্ষ কর্মী গড়ে তুলতে পারছি কি না - এটাই গুরুত্বপূর্ণ দিক।
[ মালয়েশিয়া, সৌদিআরব, দক্ষিণ কোরিয়াসহ ট্রেডিশনাল মার্কেটের মধ্যেই আমাদের জনশক্তি রফতানি খাত ঘুরপাক খাচ্ছে। অথচ ইউরোপ ও উন্নত বিশে^র দেশগুলোতে শ্রমশক্তির চাহিদা রয়েছে, এই চাহিদা ক্রমবর্ধমান। এই মার্কেট ঢুকতে হলে কি করণীয় এই বিষয়ে প্রবাসনের কথা বলেন অভিভাসন বিশেষজ্ঞ আসিফ মুনির। সাক্ষাৎকারটির নিয়েছেন প্রবাসনের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক খোকন দাস। ]
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক
খোকন দাস
সম্পাদক মন্ডলি
সৈয়দা পারভীন আক্তার
ফকরুদ্দীন কবীর আতিক
মোঃ ইলিয়াস হোসেন
মোঃ শাহাদাত হোসেন
পরিচালক মন্ডলি
ছিদ্দিকুর রহমান ভুঞ্রা (পরিচালক, ফিন্যান্স)
মোস্তাফিজুর রহমান (পরিচালক, পাবলিকেশন)
শান্ত দেব সাহা (পরিচালক, এইচ আর)
শাহরিয়ার হোসেন (পরিচালক, মার্কেটিং)
বার্তা সম্পাদক
মোঃ হাবীবুল্লাহ্
সিনিয়র রিপোর্টার
মোঃ জাকির হোসেন পাটওয়ারী
ভারপ্রাপ্ত প্রকাশক, আরিফুর রহমান কর্তৃক
ডা. নওয়াব আলী টাওয়ার, ২৪ পুরানা পল্টন, ঢাকা থেকে প্রকাশিত।
ফোনঃ +৮৮ ০১৭৩২ ৪১৭ ৫১৭
Email: [email protected]
©২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || ProbasonNews.com